হোমপেজ মাওলা আলী (আঃ) প্রসঙ্গ মাওলা আলীকে ভালোবাসার নামই ধর্ম।

মাওলা আলীকে ভালোবাসার নামই ধর্ম।

Advertisement:
IPL 2024: ফ্রিতেই IPL Live Cricket খেলা দেখুন Full HD তে

মাওলা আলীকে ভালোবাসার নামই ধর্ম।

হযরত রাসূল পাক (সঃ) বলেন,
১/ “আলী কে যারা মহব্বত করে তারা মুমিন”। (আহামদ তিরমিযী, মিশকাত ১১ তম খন্ড ১৫৬ পৃ:)

২/ “আলী মোমিনদের মেরুদণ্ড” (কাঞ্জুল উম্মাল, ১২তম খ-পৃঃ ২০৪, হাদিস নং ১১৫৮)

৩/ “ওহে আলী, মুনাফিক কখনো তোমাকে ভালোবাসবে না এবং ঈমানদার কখনো তোমার শত্রু হবে না।” (সূত্র -তিরমিজি খন্ড – ২,পৃঃ২১৩)

৪/ “আলীর চেহারার দিকে তাকানোই ইবাদত, আমি ও আলী একই নুরের দুই খন্ড, আলী যেদিকে মোড় নেয় আল্লাহর দ্বীনও সেদিকে মোড় নেয়।” (সূত্র -কাঞ্জুল উম্মাল)

IPL 2024: ফ্রিতেই IPL Live Cricket খেলা দেখুন Full HD তে

৫/ “যে আলী থেকে পৃথক হলো, সে মূলত আমা থেকেই পৃথক হলো।” (সূত্র -কাঞ্জুল উম্মাল)

৬/ ” আমি যার মাওলা, আলীও তার মাওলা। হে আল্লাহ! যে আলীকে ভালোবাসে তুমি তাকে ভালোবাসো আর যে আলীর সাথে শত্রুতা করে তুমি তার সাথে শত্রুতা করো”। (তিরমিজি শরিফ ৫ঃ৬৩৩)

৭/ “আমি জ্ঞানের শহর আলী তার দরজা”। (তিরমিজি শরিফ ৫ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং-২০১)

৮/ “প্রত্যেক নবীর আওলাদ তাঁদের পৃষ্ঠ হতে, আর আমার আওলাদ আলীর পৃষ্ঠ হতে”। (সূত্র -কানজুল উম্মাল)

৯/ “আলীর মূল্য আমার কাছে ততটুকু, যতটুকু দেহের কাছে প্রানের মূল্য”। (সূত্র -কাঞ্জুল উম্মাল)

১০/ “হে আম্মার! যদি দেখতে পাও যে আলী একপথে চলছে আর লোকেরা অন্যপথে চলছে। তাহলে তুমি আলীর সাথে চলবে এবং ঐসব লোকদেরকে ত্যাগ করবে। কারণ, আলী কখনো তোমাকে বাঁকা পথে পরিচালিত করবে না এবং তোমাকে হেদায়েতের পথ থেকে বাইরে নিয়ে যাবে না”। (কানযুল উম্মালন ১১ঃ৬১৩)

১১/ “আলী সবসময় হকের পথে থাকবে। আলীকে মহব্বত করা ঈমান আর আলীর সাথে শত্রুতা করা মোনাফেকি”। (মুসলিম শরিফ ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা নং ৪৮)

১২/ “আলী হলো আমার ভাই আর আমার পরে আমার উত্তরসুরী এবং তোমাদের খলিফা, তার নির্দেশের প্রতি কর্ণপাত করো এবং তাঁর আনুগত্য করো”। (তারিখে তাবারি,২য় খন্ড, পৃঃ৩৩১; শারাহ নাহজুল বালাগা, ১৩তম খন্ড, পৃঃ২২১(ইবনে হাদিস), আল কামিল ফিত তারিখ, ২য় খন্ড, পৃঃ৬৩; কানজুল উম্মাল, ১৩তম খন্ড, পৃঃ১৩১; মায়ালিমুত তানযিল, ৪র্থ খন্ড, পৃঃ২৭৯)

১৩/ হযরত সালমান ফারসী বলেন, “ইয়া রাসূল (সাঃ) আল্লাহ্‌ যে নবীকেই প্রেরন করেছেন, তাঁকেই বলে দিয়েছেন যে, কে তাঁর উত্তরসুরী হবে? তবে কি আল্লাহ্‌ আপনাকেও বলেছেন যে, কে আপনার উত্তরসুরী হবে? “নবী করিম (সাঃ) বললেন, “আমার উত্তরসুরী আলী ইবন আবু তালিব হবে।” (শারহে বোখারী ইবনে হাজার আসকালানী, খণ্ড-১৮, পৃঃ-১০৫)।

১৪/ “প্রত্যেক নবীরই একজন উত্তরসুরী থাকে, আর আমার উত্তরসুরী হচ্ছে, আলী ইবনে আবু তালিব।” (আরজাহুল মাতালেব, পৃঃ-৪৬; তারিখে বাগদাদ, ১১তম খণ্ড, পৃঃ-১৭৩; মুয়াদ্দাতুল কুরবা, পৃঃ-৫০, কানজুল উম্মাল, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃঃ-১৫৮; ইয়ানাবীউল মুয়াদ্দাত, পৃঃ-১৩৩, তারিখে ইবনে আশাকীর শাফায়ী, ৩য় খণ্ড, পৃঃ-৫; শাওয়াহেদুত তানজিল, ২য় খণ্ড, পৃঃ-২২৩)।

১৫/ আবু যার গিফারী (রাঃ), আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ), আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ), জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ), হতে বর্ণীত যে, “আমরা সাহাবাগন আলী ইবনে আবি তালিবের প্রতি ঘৃণা দ্বারা মুনাফিকদের খুঁজে বের করতাম।”(সহিহ মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃঃ-৬০ মিশর প্রিন্ট; আশারা মোবাশশারা, পৃঃ-১৯৭, এমদাদিয়া লাইঃ; সহী মুসলিম, ১ম খণ্ড, হাঃ-১৪৪ ইসঃ ফাঃ বাঃ; মুসনাদে হাম্বাল, ১ম খণ্ড, পৃঃ-৮৪; সুনানে নাসাঈ, ৮ম খণ্ড, পৃঃ-১১৫ মিশর প্রিন্ট; সহিহ তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃঃ-১১৫ (মিশর); ইবনে মাজাহ, ১ম খণ্ড, পৃঃ-৫৫ (মিশর); হযরত আলী, পৃঃ-১৪, এমদাদিয়া লাইঃ)।

১৬/ হযরত যিরর (রা:) হতে বর্নিত, হযরত আলী (আ:) বলেছেন; “আমার নিকট উম্মী নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া আলেহী ওয়া সাল্লামের অঙ্গীকার হচ্ছে- কেবল মুমিনই তোমাকে ভালবাসবে আর মুনাফিকই তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণ করবে।” (সুনানে নাসাঈ, ৪র্থ খণ্ড, হাদিস নং-৫০১৭, ইসলামিক ফাঃ বাঃ)

নিবেদক : অধম পাপী মোজাম্মেল পাগলা।