সাহাবা বড় নাকি আহলে বাইত বড়?
সাহাবাগণ নিজ নিজ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত! আক্বীদার কথা বলে আহলে বাইত আতহার আলাইহিমুস সালামগণকে সাহাবাগণের নিচে নামানো চরম গোমরাহী ও বেয়াদবি! মূর্খতা চরমে পৌঁছলে কেউ এরকম করতে পারে। আহলে বাইতের প্রতি নামাযের মধ্যে দরূদ ও সালাম পেশ ওয়াজিব করা হয়েছে, তাঁরা জান্নাতের সরদার যে জান্নাতে সাহাবাগণ থাকবেন। কুরআনের নস দ্বারা তাঁরা পবিত্র সাব্যস্ত যা সাহাবাগণের বেলায় বলা হয়নি!
তাঁদেরকে ভালোবাসা কুরআন দ্বারা ফরজ করা হয়েছে, যদিও সাহাবাগণকে ভালোবাসাও নবীজির কারণে কর্তব্য! কোনো ইমামের কথা কুরআন এবং হাদিসের বিপরীতে দলিল হতে পারে না! কারণ কোনো কোনো ইমাম, মুহাদদিস, মুফাসসির উমাইয়্যাদের উচ্ছিষ্ঠ ভোগী ছিলেন! তবে যুগের মুজাদ্দিদগণ বরাবরই আহলে বাইতের আশেক ছিলেন ফলে আহলে বাইতের প্রতি ভালোবাসার কারণে তাঁরা শিয়া, রাফেজী ফতোয়া পেয়েছিলেন!
আল্লাহ পাক আমাদেরকে জাহেল দুনিয়া লোভী মৌলভীদের কুকর্ম ও কুচক্র থেকে হেফাজত করুন। আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!
কার্টেসি: Abdul-Baten Dr Miaji