(১)
জানিয়া রেখ, চোরও লাশের কাপড় চুরি করে। কিন্তু মাজারের গিলাপ কখনই চুরি করে না।
(২)
দুনিয়ার একটি স্থানে মানুষ হেরে গিয়ে সবচাইতে বেশি আনন্দ পায়, আর সেই স্থানটির নাম হলো নিজের সন্তানের কাছে হেরে যাওয়া।
(৩)
মানুষ লাঠির ভয়ে আত্মহত্যা করে না, আত্মহত্যা করে, শরম -লজ্জার প্রচন্ড অভিমানে।
(৪)
যিশু খ্রিস্ট বলেছেন, যে ব্যক্তি বলে আমি আল্লাহকে মানি কিন্তু যিশুকে মানি না সে একজন মিথ্যুক। তাকে তুমি ভুলেও অনুসরণ করতে যেও না।
(৫)
তারপরেও যিনি নিজেকে সগীরে আজম তথা সবচাইতে ছোট পীর বলে ঘোষণা করেন, তিনি কি সত্যিই ছোট? আপনার বিবেকের আদালতে কী রায় দিবেন?
(৬)
তুমি দেখতে পাওনা? ধন-সম্পদে ডুবে থেকে কত অহংকারের পচা বচন শুনায় । মরে যাবার পর সেই অহংকারীর জন্য একটি কুকুরও কাঁদে না।
(৭)
চোরও চোরকে ঘৃণা করে, যে চোর গরু চুরি করে।
(৮)
রূপসী নারীকে দেখে যে বলে ভালোবাসি, জেনে রাখ সেটা কখনই ভালোবাসা না, দৈহিক চাহিদা মাত্র।
(৯)
তারপরেও যিনি নিজেকে সগীরে আজম তথা সবচাইতে ছোট পীর বলে ঘোষণা করেন, তিনি কি সত্যিই ছোট? আপনার বিবেকের আদালতে কী রায় দিবেন?
(১০)
যে পীর মুরিদের ধন-সম্পদের দিকে তাকায় বলে দাও সে দুনিয়াদার মরদুদ (মরদুদ শয়তান)
(১১)
তুমি দেখতে পাও না ধন-সম্পদে ডুবে থেকে কত অহংকারের পচা বচন শুনায় । মরে যাবার পর সেই অহংকারীর জন্য একটি কুকুরও কাঁদে না।
(১২)
সারাটি জীবন আপন পীরকে বাবা বাবা বলে ডাকলেন অথচ পেলেন না কিছুই। এই বাবা বলে ডেকে কোনো লাভ নেই। এখানে পীর বড় নয়, সত্য পাওয়াটাই বড়। তাই একটি পর একটি পীর বদলিয়ে ফেলুন।
(১৩)
নকশেবন্দি- মুজাদ্দেদি তরিকা, চিশতিয়া-কাদেরিয়া তরিকা, আবু – উলাই তরিকা, কালান্দারিয়া তরিকার শান গেয়েই গেলেন, শান না গাইলেও কিছু আসে যায় না। প্রশ্ন হলো? আপনি তো তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মতো দুধ না পেয়ে শুধু লাফালাফিই করেই গেলেন।
(১৪)
তোমার পীর যত বড় পীরই হোক না কেন
যদি তুমি তার থেকে সত্য না পাও তবে
ফেলে দাও তাকে। কারণ পীর এখানে মুখ্য
বিষয় নয়, মুখ্য বিষয় হলো সত্য পাওয়া।
সত্য হলো আল্লাহর রহস্য লোকের কিছু জানা।