হোমপেজ মাওলা আলী (আঃ) প্রসঙ্গ মাওলা আলীর শান-মান: পর্ব-৯

মাওলা আলীর শান-মান: পর্ব-৯

মাওলা আলীর শান-মান: পর্ব-৯

মাওলা আলীর অসাধারণ শান-মান (ধারাবাহিক পর্ব নং-৯)।

দয়াল পাক রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ أَنَا وَ عَلِيٌّ حُجَّةٌ عَلَي أُمَّتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ.

“কেয়ামতের দিন আমি এবং আলী আমার অনুসারীদের জন্য হুজ্জাত (দলিল) এবং পথপ্রদর্শনকারী।” – (তারীখে বাগদাদ ২:৮৮)

দয়াল রাসূল (সাঃ) সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত এবং হেদায়েতের কান্ডারি হিসাবে জগতে আগমন করছেন। ১৮ হাজার মাখলুকাতই দয়াল রাসূলের অনুসারী। হোক সে নবী-রাসূল, জ্বীন-পুরি, ফেরেশতা এবং ইনসান। ঠিক তেমনিভাবে মাওলা আলীও সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত এবং হেদায়েতের কান্ডারি। দয়াল রাসূল (সাঃ) এবং মাওলা আলী হলেন সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য দলিল এবং পথপ্রদর্শনকারী। তাই মাওলা আলী বীনে কোন কালেই কারোর কোন গতি ছিলো না এবং কেয়ামত পর্যন্ত কেউ গতি পাবে না। হোক সে নবী-রাসূল, সাহাবী কিংবা অলী আল্লাহ। মাওলা আলী ছাড়া কখনো আল্লাহর পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। মাওলা আলীর কদমে আশ্রয় ভিক্ষা নিয়েই তাকে মহামানব হতে হয়েছে এবং হইতে হবে।

এর কোন বিকল্প পথ খোলা নেই। দলিল এবং পথপ্রদর্শক বীনে কিভাবে নবী-রাসূল, সাহাবী এবং অলী আল্লাহ হওয়া যায়, এটা অধমের মস্তিষ্কে ঢুকে না। দয়াল রাসূল (সাঃ) এবং মাওলা আলী হলেন সেই দলিল এবং পথপ্রদর্শনকারীর মালিক। সুতরাং স্পষ্টভাবে বলা যায় যে, সমস্ত নবী-রাসূল, সাহাবী এবং অলী আল্লাহগণ দয়াল রাসূল (সাঃ) এবং মাওলা আলীর নিকট থেকে দলিল পেয়েই নবী-রাসূল, সাহাবী এবং অলী আল্লাহ হয়েছেন। অধম মোজাম্মেল পাগলা তোর এখনো জ্ঞান হলো না, তাই এখনো তুই মাওলা আলীর কদমে লুটোপুটি খেলি না। রঙ্গরসে গেল তোর জীবন, এবার সবকিছু ছেড়ে ধর মাওলা আলীর চরণ। জয় মোহাম্মদী ইসলামের জয়, জয় মাওলা আলীর জয়।

নিবেদক : অধম পাপী মোজাম্মেল পাগলা।

মাওলা আলীর শান-মান (সকল পর্ব)