স্বামী বিবেকানন্দের বাণী: পর্ব-১
“যখন আপনি ব্যস্ত থাকেন তখন সব কিছুই সহজ বলে মনে হয়
কিন্তু অলস হলে কোনো কিছুই সহজ বলে মনে হয়না।”
“ইচ্ছা, অজ্ঞতা এবং বৈষম্য – এই তিনটিই হলো বন্ধনের ত্রিমূর্তি।”
“নিজের জীবনে ঝুঁকি নিন, যদি আপনি জেতেন তাহলে নেতৃত্ব করবেন
আর যদি হারেন তাহলে আপনি অন্যদের সঠিক পথ দেখাতে পারবেন।”
“সব শক্তিই আপনার মধ্যে আছে সেটার উপর বিশ্বাস রাখুন,
এটা বিশ্বাস করবেন না যে আপনি দুর্বল।
দাঁড়ান এবং আপনার মধ্যেকার দৈবত্বকে চিনতে শিখুন।”
“যা কিছু আপনাকে শারীরিক, বৌদ্ধিক
এবং আধ্যাত্মিকভাবে দুর্বল করে তোলে
সেটাকে বিষ ভেবে প্রত্যাখ্যান করুন।”
“তারা একাই থাকেন, যারা অন্যদের জন্য জীবিত থাকেন।”
“একটি সময়ে একটিই কাজ করো
এবং সেটা করার সময় নিজের
সবকিছুই তার মধ্যে ব্যয় করে দেও।”
“প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দৃঢ় করে
সেটাকে আপন করে নেওয়া উচিত
এবং প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দুর্বল করে দেয়,
তা প্রত্যাখ্যান করা উচিত।”
“অন্য কারোর জন্য অপেক্ষা করো না,
তুমি যা করতে পারো সেটা করো
কিন্তু অন্যের উপর আশা করো না।”
“সমাজ অপরাধীদের কারণে খারাপ হয়না
বরং ভালো মানুষদের নীরবতার কারণে হয়।”
“দুনিয়া আপনার সম্বন্ধে কি ভাবছে সেটা তাদের ভাবতে দিন।
আপনি আপনার লক্ষ্যগুলিতে দৃঢ় থাকুন,
দুনিয়া আপনার একদিন পায়ের সম্মুখে হবে।”
“কখনও বড় পরিকল্পনার হিসাব করবেন না,
ধীরে ধীরে আগে শুরু করুন,
আপনার ভূমি নির্মাণ করুন
তারপর ধীরে ধীরে এটিকে প্রসার করুন।”
“মানুষের সেবাই হলো ভগবানের সেবা।”
“কখনো না বলোনা, কখনো বলোনা আমি করতে পারবোনা।
তুমি অনন্ত এবং সব শক্তি তোমার ভিতরে আছে,
তুমি সব কিছুই করতে পারো।”
“মহাবিশ্বের সীমাহীন পুস্তকালয় আপনার মনের ভীতর অবস্থিত।”
“ওঠো এবং ততক্ষণ অবধি থেমো না, যতক্ষণ না তুমি সফল হচ্ছ।”
“মনের শক্তি সূর্যের কিরণের মত,
যখন এটি এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয়
তখনই এটি চকচক করে ওঠে।”
“যতক্ষণ না আপনি নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখবেন,
ততক্ষন আপনি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করবেন না।”
“যেই রকম আপনি ভাববেন ঠিক সেইরকমই আপনি হয়ে যাবেন।
যদি আপনি নিজেকে দুর্বল হিসাবে বিবেচনা করেন
তাহলে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন
আর আপনি যদি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন,
তাহলে আপনি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন।”
“শক্তিই জীবন, দুর্বলতাই মৃত্যু, বিস্তার জীবন,
সংকোচন মৃত্যু, প্রেম জীবন, ঘৃণা মৃত্যু।”