মা ফাতেমা (আঃ) এঁর ২০টি অমিয় বাণী।

মা ফাতেমা (আঃ) এঁর ২০টি অমিয় বাণী।

খাতুনে জান্নাত, নবী নন্দিনী মা ফাতেমাতুজ যোহরা (আঃ) এঁর কিছু বাণী মোবারক।

“সর্বদা আল্লাহ ও রাসূলের উপর বিশ্বাস রাখিও।”

“পার্থিব জগতপূজারীদের পৃথিবীকে আমি ভালোবাসি না।”

“দুঃখে-কষ্টে পড়ে আল্লাহর কটুক্তি করিওনা।”

“আহলে বাইত প্রেমীদের মৃত্যু হচ্ছে শাহাদাতের সমতুল্য!”

“আলী হলেন একজন রাব্বানী ও ঐশী ইমাম।”

“তোমাদের মধ্যে সে-ই উত্তম যে অন্যদের সাথে সদয় এবং নম্র ব্যবহার করে।”

“বাহনের মালিক নিজের বাহনের একজন আরোহীর চেয়ে অনেক বেশি উপযুক্ত।”

“প্রকৃত ও পূর্ণ সফলকাম ব্যক্তি হচ্ছে সে, যে নিজের জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পর আলী (আঃ) কে ভালবাসে।”

“গাদিরে খুমের পর আল্লাহ আর কারো জন্যই কোনো রকম বাহানা বা ওজর-আপত্তির সুযোগ রাখেন নি।”

“আপনজন ও প্রতিবেশীদের প্রতি সদ্ভাব বজায় রাখবে। কেননা, অসত্‍ আচরণ আল্লাহ ও তাঁর হাবীবের নিকট সবচেয়ে অপছন্দের।”

“দুঃখী ও অসহায়দের প্রতি ভাল ব্যবহার করবে।কেননা, কেয়ামতের দিনে যখন তুমি হবে সব থেকে অসহায়, তখন এ ব্যবহার তোমার জন্য সহায় হয়ে দাঁড়াবে।”

“যে ব্যক্তি নিজের ইবাদতকে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর দরবারে পেশ করে, মহান আল্লাহ তার জন্য সর্বোত্তম কল্যাণ অবতীর্ণ করেন।”

“তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি হচ্ছে সে, যে ব্যক্তি লোকদের সাথে নম্রতার সথে আচরণ করে এবং তাদের স্ত্রীদের সাথে উত্তম আচরণ করে।”

“একনিষ্ঠ ইবাদাত গুলোকে আল্লাহর প্রতি প্রেরণ করে, মহান আল্লাহ সবোর্ত্তম কল্যাণগুলোকে তার প্রতি অনুগ্রহ করেন।”

“যে স্ত্রী নিজের ঘরে থাকে এবং সন্তান-সন্ততির লালন-পালন, তাদের প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে নিজের জীবন কাটায়, সে আল্লাহর খুব নিকটবর্তী।”

“শৃঙ্খলা রক্ষা করা এবং মুসলমানদের মধ্যকার বিচ্ছিন্নতাকে ঐক্যে পরিবর্তন করার জন্যেই ইমামত।”

“আমরা রাসূলে পাক (সাঃ) এর আহলে বাইত; আমরা আল্লাহ এবং তাঁর বান্দাদের মাঝে মধ্যস্থতাকারী, আমরা তাঁর বিশেষ বান্দা এবং তাঁর পবিত্র স্থান, আমরা তাঁর স্পষ্ট দলিল এবং নবীগণ (আঃ) এর উত্তরাধিকারী।”

“আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মুসলিম উম্মাহর সামাজিক শৃঙ্খলা বিধানের জন্যে আহলে বাইতের অনুসৃতি আর ঐক্য এবং বিচ্ছিন্নতা থেকে নিরাপদ থাকার জন্যে রাহবারি এবং ইমামতের বিধান দিয়েছেন।”

“রাসূলে খোদা (সা:) এর আহলে বাইত, ইমামত এবং রাহবারি হচ্ছে বিচ্ছিন্নতা থেকে মুক্তি ও নিরাপত্তার নেপথ্য শক্তি। আর আল্লাহর পথে জেহাদ হলো ইসলামের অমরত্ব আর সম্মান ও মর্যাদার উৎস।”

“আলী হলেন একজন রাব্বানী ও ঐশী ইমাম, নূরানী অবয়বের অধিকারী, সকল খোদাপ্রেমিক আরেফের দৃষ্টি ও মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু, পবিত্র খান্দানের সন্তান, সৎ এবং যথার্থ বক্তা, ইমামতের মানদণ্ড, নবীজীর হাতের দুই গুচ্ছ ফুল আর বেহেশতবাসী যুবকদের নেতা হাসান ও হোসাইনের পিতা।”

আরো পড়ুনঃ
Sufibad24.com | WhatsApp চ্যানেল

Sufibad24.com | Telegram Channel