গবেষণার ধর্মই হল সব কিছু খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা। এই রকম দেখাটি যারা বারণ করে তারা পেছনে পড়ে থাকে। বস্তুবিজ্ঞানের সবগুলো শাখা প্রশাখায় যেভাবে গবেষণা চলছে তাতে প্রতিদিন নতুন নতুন বিষয়গুলো ধরা পড়ছে। উদ্ভিদ হতে জীববিজ্ঞানের বিস্ময়কর উন্নতি হয়েছে এবং আরো কত কি যে হবে তার হিসাব নেই। সব বিষয়ের উপর গবেষণা করার কথাটি কোরান বহুবার বলেছে। আমরা যদি গবেষণা করতে চাই এই বলে যে, আল্লাহ বলতে কি বুঝায়? যে আল্লাহর নামটি দুই ইঞ্চি ঠোঁটে উচ্চারণ করি তিনি কেমন? যতগুলো সুন্দর নাম আছে সবই আল্লাহর নাম। গাছ একটি নাম। আসলে গাছ বলতে দেখতে পাই যে, কতগুলো গুনের সমষ্টির একটি নাম। গুণ গুলো একটা একটা করে আলাদা করলেই একটি নামের সঙ্গে সেই বিশেষ গুণটিকে জড়িয়ে দিতে হয়।
কারণ গুণগুলো আলাদা করলেই অন্য নাম ধারণ করে। তাই অন্য নামটির সঙ্গে সমস্ত গুণের সমষ্টির একক নামটি প্রতিটি গুণের কথা বলতে গেলে নিতে হয়। যেমন গাছের শিকড়, গাছের কান্ড, গাছের শাখা-প্রশাখা, গাছের পাতা, গাছের ফুল, গাছের ফল ইত্যাদি। সবগুলো সুন্দর নাম একত্র করলে যে একটি নাম হয় তার নাম গাছ। শিকড় একটি অংশ কান্ড একটি অংশ, শাখা – প্রশাখা একটি অংশ, পাতা একটি অংশ, ফুল ও ফল দুটো অংশ। সবগুলো অংশ একসাথে মিলাতে গেলেই নাম হয় গাছ। রহমান, রহিম, জাব্বার, হাফিজ, হান্নান এরকম যতগুলো গুণ আছে সবই এক আল্লাহর খন্ডিত গুণের অংশ। সবগুলো খন্ডিত গুণের অংশ একত্র করলেই নামটি হয় আল্লাহ।
তাই আল্লাহ নামটিকে ইসমে আজম বলা হয়। তাই আল্লাহ বলার সাথে সবগুলো খন্ডিত গুণের একত্র হওয়াটিকে বুঝনো হয়। কোরান বলছে যে, পূ্র্ব ও পশ্চিম যেদিকেই তাকাও না কেন, কেবলমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কিছুই দেখতে পাওয়া যাবে না। অথচ অন্য সবকিছুই দেখতে পাই কিন্তু আল্লাহকেই দেখি না। কেবলমাত্র আল্লাহকেই কখন দেখা যাবে সেই কথাটিও বলে দেওয়া হয়েছে। উকিল ধরতে বলা হয়েছে। এই উকিল বলতে কোরান কি বোঝাতে চেয়েছে? সেই উকিল হবার যোগ্যতা যিনি অর্জন করতে পেরেছেন, তিনি আল্লাহ ছাড়া কিছুই দেখেন না। এইরূপ উকিল ধরেই একমাত্র আল্লাহ ছাড়া যে আর কিছুই নেই তা বুঝতে পারা যায়। এজন্যই আয়াতের শেষ অংশে উকিল ধরতে বলা হয়েছে। আবার কোরান অন্যত্র বলেছে যে (আইনামা তুয়াল্লু ফাসাম্মা ওয়াজহুল্লাহ) “যেদিকেই তাকাও না কেন, আল্লাহর চেহারা ছাড়া কিছুই দেখা যায় না।
আবার ওয়াহেদ এবং আহাদ এক বিষয় নয়। ওয়াহেদ হল এক আর আহাদ হল অখন্ড অদ্বিতীয় সত্তা। আহাদের ঘোষণাটি দিতে বলেছে, ওয়াহেদের নয়। আবার লা মওজুদা ইল্লাল্লাহ “নাই কোন অস্তিত্ত আল্লাহ ছাড়া।” বড় সাংঘাতিক কথা! আল্লাহ ছাড়া কোন অস্তিত্ত নাই। তাহলে অস্তিত্ত বলতে কি বুঝায়? বস্তুর বিজ্ঞান অস্তিত্ত বলতে কি ব্যাখ্যা দিয়েছে? আর অস্তিত্ত নেই বলতেই বা বিজ্ঞান কি ব্যাখ্যা দিয়েছে? বিজ্ঞান বিষয় হতে জানার অনুরোধ করলাম। কারণ নাই বলে কিছু নেই। তাহলে নাস্তিক্যবাদ (নিহিলিজম) বলাটাই একদম ভূয়া, একটা আত্নবিরোধের সুক্ষতম প্রতারণা। কারণ নাস্তিক্যবাদ মনে বাস করতে পারে, যদিও নাস্তিক্যবাদের অস্তিত্ত এবং প্রমান নেই। নাস্তিক্যবাদ ধোঁকা দেবার মেকী স্টাইল, কৃত্রিম আস্ফালন, শূন্য তর্জন গর্জন করা। নাস্তিক্যবাদ হল শূন্য যোগ শূন্য সমান শূন্য।
সগীরে আজম, জামালে কিবরিয়া, গোলামে হারিমেনাজ,ফজলে রাব্বানি , আমবারে ওয়ারসী, হেরমায়ে আবদাল, জানজিরে বেখুদি, লাসানিয়ে সিনানাথ, নূরে তাবাসসুম, মেহেতাব বিন্দাবাসি, দিলবারি পায়েন্দবাসি, আশেকা শারমিন্দাবাসি, গোলামে রিন্দী, পীরে এলমে লাহুতি,আম্বারে যিকরে মিম, জজবায়ে আশেকানা, ফিকরে জামালাস, ফিকরে উইসালাস, ফায়েজে মাহাবুবে এলাহী, খায়ের মাকদম,শারমি ফারোশাম, আমাদ তামামি, গোলামে ফা-কুম-কুম ইয়া হাবিবী, বা-হুসনে এহে্তেমামাত, তোফায়েলে দিগারা ইয়াবাত, মুফ্তা খারাজুয়ে, বেমেছালে লাজশরম, বারকাতকা এজাহার, জামালে এলাহিয়া, হালে মোরাকাবা, চেরাগে রওশন,জালুয়ায়ে নুরে এলাহী, বেনিয়াজ, গুলে বে- নাজির, গোলামে বাশানে বাশিরুন, হুব্বেতো মাস্তাম,গোলামে মাকসুদে হাকিকত, পারাস্তারে মহাব্বত, উলুলে মহাব্বত, মোহনী মুরাত, সোহনী সুরাত, বান্দা নেওয়াজ, জালুয়ায়ে দিল, আশিকে জামালে ইয়ার, গোলামে হাসান হোসাইন, ফসলে গুল, গাওহারে মানি, হাকিকাতে মুনতাজার, ছানাম আশেকা, হুব্বে মাকামে কিবরিয়া, মেরা ইমান আলি হ্যাঁয়, ফায়েজে মাহাবুবে জালাল নূরি আল সুরেশ্বরী, হুসনে সানাম, নুরকা পূতলা, সুরাতে বালিহারি, বান্দায়ে তাজদারে হারাম, চেরাগে মহাব্বত, জুলমাতমে নূর, পারাস্তারে সামাদ, গোলামে জুলজালাল,বান্দায়ে ইকরাম, বেখুদি এ সেতারা ও হেলাল, চেরাগে জান শরীফ ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী।
আলোচনাঃ “কালান্দার ড. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল”