নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলের সাথে আছেন।
“ইন্নাল্লাহা মাআস সাবেরিন” অর্থাৎ; “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলের সাথে আছেন।” (২ঃ২৪৯)
ধৈর্যশীলের সংজ্ঞা: অভাবমুক্ত ও পূর্ণজ্ঞান সম্পন্ন তত্ত্বদর্শী প্রজ্ঞান সত্তাকেই ধৈর্যশীল বলে। জ্ঞানের উপরই নির্ভশীল ধৈর্য। ধৈর্য হলো ধারণ করার সক্ষমতা। বৈষয়িক বিষয় হতে মুক্ত হলেই মানুষ হয় জ্ঞানী, আর জ্ঞানের উদয় হলেই মানুষ ধারণ করার সক্ষমতা অর্জন করে।
ধৈর্যশীলের বৈশিষ্ট্য:
- ১: সহনশীল হওয়া,
- ২: পরমতসহিষ্ণুতা,
- ৩: অপরে বক্তব্য গ্রহণকরার সক্ষমতা,
- ৪: ওজন বুঝে চলা,
- ৫: ধী বুদ্ধি সমপন্ন হওয়া,
- ৬: সমদর্শী হওয়া,
- ৮: জ্ঞানে পরিপক্ব হওয়া,
- ৯: প্রগতি সম্পন্ন হওয়া,
- ১০: পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া,
- ১১: ভারসাম্য বজায় রাখা।
- ১২: স্বাধীনচেতা,
- ১৩: সৃজনশীলতা,
- ১৪: সময়ানুবর্তিতা
- ১৫: সরলতা
- ১৬: স্বল্পভাষী হওয়া,
- ১৭: দীর্ঘবক্তব্য সংক্ষিপ্ত বলা,
- ১৮: মর্মমুখী হওয়া,
- ১৯: আনন্দমূখর,
- ২০: নিষ্কামিক হওয়া,
- ২১: সংযমী হওয়া,
- ২২: মৃন্ময়ী হওয়া,
- ২৩: চিন্ময়ী হওয়া,
- ২৪: নিরপেক্ষতা,
– আর এফ রাসেল আহমেদ