মারেফতের দৃষ্টিতে রোজাকে তিন ভাগে ভাগকরা হয়েছেঃ-
যেমন: –
১/ সাধারণ শ্রেণীর রোজা,
২/ মাধ্যম শ্রেণীর রোজা,
৩/ উচ্চ শ্রেণীর রোজা,
(১) পানাহার কামাচার থেকে বেঁচেথাকাকে সাধারণ শ্রেণীর রোজা বলে।
(২) পানাহার, কামাচার, আর পাপাচার থেকে বেঁচে থাকাকে মাধ্যম শ্রেণীর রোজা বলে।
(৩) এবং পানাহার, কামাচার, পাপাচার ও সমস্ত পাপের কল্পনা হতে বেঁচে থেকে সর্ব অবস্থায় আল্লাহর সরনে থাকাকে উচ্চ শ্রেণীর রোজা বলে, ইহাই হাকিকতে রোজা।
আর সর্ব অবস্থায় আল্লাহর জিকিরে থাকার জন্য ক্বালবে জিকির জারি অবশ্যক।